Dhaka Thursday 2025 :
Achieving Universal Health Coverage (UHC) in Bangladesh remains hindered by the significant burden of out-of-pocket (OOP) healthcare expenses, particularly for medicines.
Expanding essential drug List, rationalizing medicine prices and strengthening backward linkages of pharma industry required for advancing UHC in Bangladesh.
Such issues were underscored by experts debate titled, “Holistic Strategy to Ensure Affordable Medicine Supply Chains Towards Realizing UHC” was jointly organized by Power and Participation Research Centre (PPRC), in partnership with the health advocacy platform UHC Forum, and supported by UNICEF, held on Thursday in the city brought together key stakeholders from the pharmaceutical industry, regulatory bodies, public health experts, and policymakers.
The discussion underscored the need for a robust regulatory framework, ethical pricing mechanisms, and strengthened supply chains to ensure equitable access to essential medicines.
During his speech, Hossain Zillur Rahman stressed the importance of a better understanding of the cost drivers of medicine prices, and where regulatory and supply chain deficits lie including the role and efficiency of EDCL, CMSD, and DGDA. Expanding the essential drug list and ensuring regulatory oversight over the pricing while fostering an efficient and competitive pharma industry and addressing prescription practices and patient literacy are priority actions that should come into reform focus.
He called for collaborative efforts among public and private stakeholders to elevate healthcare into a national policy priority with actionable strategies. The key discussion points will be shared with the Health Reform. Commission to drive informed policy interventions.
A key concern raised was the affordability of medicines and the ethical considerations surrounding pricing. Participants emphasized that while cost-effective solutions are necessary, they must not come at the expense of quality. Strengthening regulatory oversight, ensuring compliance with international standards, and addressing manpower shortages within DGDA were highlighted as urgent priorities.
Discussions also shed light on inefficiencies in procurement and supply chain management. While Bangladesh’s pharmaceutical industry meets 98% of domestic medicine demand and exports to over 70 countries, challenges persist in ensuring that essential medicines reach underserved regions and groups. Experts called for an updated essential drug list, improved storage facilities, and digital tracking systems to enhance supply chain efficiency.
Another pressing issue identified was the lack of a structured pricing mechanism. The discussion stressed the importance of developing a transparent pricing model that considers production costs, ethical business margins, and affordability for patients. Additionally, the role of the private sector in medicine production was acknowledged as vital, but the need for greater accountability and ethical marketing practices were emphasized for Healthcare in Bangladesh.
Dr Sharmila Huda, Public Health Foundation; Dr Fatima Ashraf, Public Health Foundation; Mehadi Hasan, BRAC Health Program; Dr Aftabuddin, Public Health Foundation; Md Wahid Ahmed, icddr,b; Dr Abul Kalam Azad, Former DG, DGHS. The deliberations centred on the complex interplay between medicine production, quality assurance, pricing, and accessibility in the context of Bangladesh’s healthcare goals.
A key concern raised was the affordability of medicines and the ethical considerations surrounding pricing. Participants emphasized that while cost-effective solutions are necessary, they must not come at the expense of quality. Strengthening regulatory oversight, ensuring compliance with international standards, and addressing manpower shortages within DGDA were highlighted as urgent priorities.
Discussions also shed light on inefficiencies in procurement and supply chain management. While Bangladesh’s pharmaceutical industry meets 98% of domestic medicine demand and exports to over 70 countries, challenges persist in ensuring that essential medicines reach underserved regions and groups. Experts called for an updated essential drug list, improved storage facilities, and digital tracking systems to enhance supply chain efficiency.
Another pressing issue identified was the lack of a structured pricing mechanism. The discussion stressed the importance of developing a transparent pricing model that considers production costs, ethical business margins, and affordability for patients. Additionally, the role of the private sector in medicine production was acknowledged as vital, but the need for greater accountability and ethical marketing practices was emphasized.
Chaired and moderated by PPRC Chairman and UHC Forum Convener Hossain Zillur Rahman, the debate saw active participation from representatives of the Directorate General of Drug Administration (DGDA), pharmaceutical industry leaders, healthcare professionals, and supply chain experts. Attendees included Professor Dr Liaquat Ali, Health Sector Reform Commission; Dr C Soloman, UNICEF; Md Abdus Salam Khan, Additional Secretary, MEFW; Ashraf Hossain, Director (Admin), DGDA; Md Zahid Alam, Incepta; Md Abu Shah Jamal Molla, MSH; Khairul Anam, UNICEF; Dr Touhid Anwar, CMSD; Shishir Morol, Prothom Alo; Brig. Gen. Mahbubur Rahman Bhuiyan, Supply Chain Consultant, National Heart Foundation; Shaikat Kumar, Deputy Director, DGDA; Fida Mehran, UNICEF; Dr Mohibullah Khondoker, Ganashasthya Kendra; Md Hafizur Rahman, Former Secretary; Dr Md Lutfar Rahman, Grameen Healthcare; Dr Sharmila Huda, Public Health Foundation; Dr Fatima Ashraf, Public Health Foundation; Mehadi Hasan, BRAC Health Program; Dr Aftabuddin, Public Health Foundation; Md Wahid Ahmed, icddr,b; Dr Abul Kalam Azad, Former DG, DGHS.
The deliberations centered on the complex interplay between medicine production, quality assurance, pricing, and accessibility in the context of Bangladesh’s healthcare goals.
বাংলাদেশে সার্বজনীন স্বাস্থ্য কভারেজ অর্জন এখনও বাধাগ্রস্ত : বিশেষজ্ঞ মতামত
ঢাকা বৃহস্পতিবার ২০২৫ :
বাংলাদেশে সার্বজনীন স্বাস্থ্য কভারেজ (UHC) অর্জন এখনও পকেটের বাইরের (OOP) স্বাস্থ্যসেবা ব্যয়ের উল্লেখযোগ্য বোঝার কারণে বাধাগ্রস্ত।
বাংলাদেশে UHC-কে এগিয়ে নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকা সম্প্রসারণ, ওষুধের দাম যুক্তিসঙ্গতকরণ এবং ফার্মা শিল্পের পশ্চাদপদ সংযোগ শক্তিশালীকরণ।
পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (PPRC) যৌথভাবে স্বাস্থ্য অ্যাডভোকেসি প্ল্যাটফর্ম UHC ফোরামের সাথে অংশীদারিত্বে এবং UNICEF-এর সহায়তায় বৃহস্পতিবার শহরে অনুষ্ঠিত “সাশ্রয়ী মূল্যের ঔষধ সরবরাহ শৃঙ্খল নিশ্চিত করার জন্য সামগ্রিক কৌশল” শীর্ষক বিশেষজ্ঞ বিতর্কে এই বিষয়গুলি তুলে ধরা হয়েছিল। এই বিতর্কটি ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্প, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং নীতিনির্ধারকদের একত্রিত করে।
আলোচনায় প্রয়োজনীয় ওষুধের ন্যায্য অ্যাক্সেস নিশ্চিত করার জন্য একটি শক্তিশালী নিয়ন্ত্রক কাঠামো, নীতিগত মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়া এবং শক্তিশালী সরবরাহ শৃঙ্খলের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল।
তার বক্তৃতায়, হোসেন জিল্লুর রহমান ওষুধের দামের দামের চালিকাশক্তি এবং ইডিসিএল, সিএমএসডি এবং ডিজিডিএ-এর ভূমিকা এবং দক্ষতা সহ নিয়ন্ত্রক এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের ঘাটতি সম্পর্কে আরও ভালভাবে বোঝার গুরুত্বের উপর জোর দেন। একটি দক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক ওষুধ শিল্পকে উৎসাহিত করার সময় প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকা সম্প্রসারণ এবং মূল্য নির্ধারণের উপর নিয়ন্ত্রক তত্ত্বাবধান নিশ্চিত করা এবং প্রেসক্রিপশন অনুশীলন এবং রোগীর সাক্ষরতা মোকাবেলা করা অগ্রাধিকারমূলক পদক্ষেপ যা সংস্কারের কেন্দ্রবিন্দুতে আসা উচিত।
তিনি কার্যকর কৌশল সহ স্বাস্থ্যসেবাকে জাতীয় নীতিগত অগ্রাধিকারে উন্নীত করার জন্য সরকারি ও বেসরকারি অংশীদারদের মধ্যে সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার আহ্বান জানান। আলোচনার মূল বিষয়গুলি স্বাস্থ্য সংস্কারের সাথে ভাগ করা হবে। কমিশন অবহিত নীতিগত হস্তক্ষেপ পরিচালনা করবে।
উত্থাপিত একটি মূল উদ্বেগ ছিল ওষুধের ক্রয়ক্ষমতা এবং মূল্য নির্ধারণের সাথে সম্পর্কিত নৈতিক বিবেচনা। অংশগ্রহণকারীরা জোর দিয়েছিলেন যে ব্যয়-কার্যকর সমাধানগুলি প্রয়োজনীয় হলেও, সেগুলি মানের ব্যয়ে আসা উচিত নয়। নিয়ন্ত্রক তত্ত্বাবধান জোরদার করা, আন্তর্জাতিক মানের সাথে সম্মতি নিশ্চিত করা এবং ডিজিডিএ-এর মধ্যে জনবলের ঘাটতি মোকাবেলা করা জরুরি অগ্রাধিকার হিসাবে তুলে ধরা হয়েছিল।
আলোচনায় ক্রয় এবং সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার অদক্ষতার উপরও আলোকপাত করা হয়েছে। বাংলাদেশের ওষুধ শিল্প দেশীয় ওষুধের চাহিদার ৯৮% পূরণ করে এবং ৭০টিরও বেশি দেশে রপ্তানি করে, তবুও প্রয়োজনীয় ওষুধগুলি সুবিধাবঞ্চিত অঞ্চল এবং গোষ্ঠীগুলিতে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জগুলি রয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা সরবরাহ শৃঙ্খলের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য একটি আপডেট করা প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকা, উন্নত স্টোরেজ সুবিধা এবং ডিজিটাল ট্র্যাকিং সিস্টেমের আহ্বান জানিয়েছেন।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় চিহ্নিত করা হয়েছে যা ছিল কাঠামোগত মূল্য নির্ধারণ ব্যবস্থার অভাব। আলোচনায় উৎপাদন খরচ, নৈতিক ব্যবসায়িক মার্জিন এবং রোগীদের জন্য ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনা করে একটি স্বচ্ছ মূল্য নির্ধারণ মডেল তৈরির গুরুত্বের উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। উপরন্তু, ওষুধ উৎপাদনে বেসরকারি খাতের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলে স্বীকার করা হয়েছিল, তবে বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার জন্য বৃহত্তর জবাবদিহিতা এবং নৈতিক বিপণন অনুশীলনের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল।
ডঃ শর্মিলা হুদা, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন; ডঃ ফাতিমা আশরাফ, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন; মেহেদী হাসান, ব্র্যাক হেলথ প্রোগ্রাম; ডঃ আফতাবউদ্দিন, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন; মোঃ ওয়াহিদ আহমেদ, আইসিডিডিআর,বি; ডঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রাক্তন ডিজি, ডিজিএইচএস। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা লক্ষ্যের প্রেক্ষাপটে ওষুধ উৎপাদন, গুণমান নিশ্চিতকরণ, মূল্য নির্ধারণ এবং অ্যাক্সেসযোগ্যতার মধ্যে জটিল পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল।
একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্বেগের বিষয় ছিল ওষুধের ক্রয়ক্ষমতা এবং মূল্য নির্ধারণের সাথে সম্পর্কিত নীতিগত বিবেচনা। অংশগ্রহণকারীরা জোর দিয়েছিলেন যে ব্যয়-কার্যকর সমাধানগুলি প্রয়োজনীয় হলেও মানের বিনিময়ে এগুলি আসা উচিত নয়। নিয়ন্ত্রক তদারকি জোরদার করা, আন্তর্জাতিক মানের সাথে সম্মতি নিশ্চিত করা এবং ডিজিডিএ-র মধ্যে জনবলের ঘাটতি মোকাবেলা করা জরুরি অগ্রাধিকার হিসাবে তুলে ধরা হয়েছিল।
আলোচনায় ক্রয় এবং সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার অদক্ষতার উপরও আলোকপাত করা হয়েছিল। যদিও বাংলাদেশের ওষুধ শিল্প দেশীয় ওষুধের চাহিদার ৯৮% পূরণ করে এবং ৭০ টিরও বেশি দেশে রপ্তানি করে, তবুও প্রয়োজনীয় ওষুধগুলি যাতে সুবিধাবঞ্চিত অঞ্চল এবং গোষ্ঠীগুলিতে পৌঁছায় তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জগুলি রয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা সরবরাহ শৃঙ্খলের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য একটি আপডেট করা প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকা, উন্নত স্টোরেজ সুবিধা এবং ডিজিটাল ট্র্যাকিং সিস্টেমের আহ্বান জানিয়েছেন।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় চিহ্নিত করা হয়েছিল একটি কাঠামোগত মূল্য নির্ধারণ ব্যবস্থার অভাব। আলোচনায় উৎপাদন খরচ, নীতিগত ব্যবসায়িক মার্জিন এবং রোগীদের জন্য ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনা করে একটি স্বচ্ছ মূল্য নির্ধারণ মডেল তৈরির গুরুত্বের উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। অতিরিক্তভাবে, ওষুধ উৎপাদনে বেসরকারি খাতের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে স্বীকৃত হয়েছিল, তবে বৃহত্তর জবাবদিহিতা এবং নীতিগত বিপণন অনুশীলনের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল।
পিপিআরসি চেয়ারম্যান এবং ইউএইচসি ফোরামের আহ্বায়ক হোসেন জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বিতর্কে ডাইরেক্টরের প্রতিনিধিদের সক্রিয় অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা গেছে।
ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের জেনারেল (ডিজিডিএ), ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্পের নেতৃবৃন্দ, স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার এবং সাপ্লাই চেইন বিশেষজ্ঞরা। উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ডাঃ লিয়াকত আলী, স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশন; ডাঃ সি সোলোমান, ইউনিসেফ; মোঃ আবদুস সালাম খান, অতিরিক্ত সচিব, এমইএফডব্লিউ; আশরাফ হোসেন, পরিচালক (প্রশাসন), ডিজিডিএ; মোঃ জাহিদ আলম, ইনসেপ্টা; মোঃ আবু শাহ জামাল মোল্লা, এমএসএইচ; খায়রুল আনাম, ইউনিসেফ; ডাঃ তৌহিদ আনোয়ার, সিএমএসডি; শিশির মোড়ল, প্রথম আলো; ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া, সাপ্লাই চেইন কনসালটেন্ট, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন; সৈকত কুমার, উপ-পরিচালক, ডিজিডিএ; ফিদা মেহরান, ইউনিসেফ; ডাঃ মহিবুল্লাহ খন্দকার, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র; মোঃ হাফিজুর রহমান, সাবেক সচিব; ডাঃ মোঃ লুৎফর রহমান, গ্রামীণ হেলথ কেয়ার; ডাঃ শর্মিলা হুদা, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন; ডাঃ ফাতিমা আশরাফ, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন; মেহেদী হাসান, ব্র্যাক হেলথ প্রোগ্রাম; ডাঃ আফতাবউদ্দিন, পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশন; মোঃ ওয়াহিদ আহমেদ, আইসিডিডিআর,বি; ডাঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রাক্তন ডিজি, ডিজিএইচএস।
আলোচনায় বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা লক্ষ্যের প্রেক্ষাপটে ঔষধ উৎপাদন, গুণমান নিশ্চিতকরণ, মূল্য নির্ধারণ এবং সহজলভ্যতার মধ্যে জটিল পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছিল।
